দক্ষিন দিনাজপুর আমাদের প্রীয় জেলা। আর এই জেলার বিভিন্ন এলাকাই ছরিয়ে ছিটিয়ে আছে বিভিন্ন কালের বিভিন্ন ঐতিহাসিক সাক্ষি বহনকারী বিভিন্ন ধংসাবশেষ। কিন্তু দুংখের বিষয় হল যদিও প্রশাসন এগুলি রক্ষার্তে এগিয়ে এসেছে, তবুও তা যথেষ্ট না। আর পাশাপাশি এটাও বলতে চাই, দক্ষিন দিনাজপুরের ইতিহাস জেলাবাসির কাছে খুব একটা পরিচিত না, আর যার ফলে দক্ষিণ দিনাজপুরের ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে অনেক ভুল ধারণা প্রচলিত আছে। আর এটা আমার ছোট একটি প্রচেষ্টা যাতে দক্ষিণ দিনাজপুরের মানুষ এই জেলার প্রকৃত ইতিহাস ও ঐতিহ্য জানতে পারে।
দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর, পতিরাম, হরিরামপুর, কুশমন্ডি এলাকা প্রভৃতির নিজস্ব ঐতিহাসিক গল্প রয়েছে। কিন্তু আজ আমি আপনাকে ঐতিহাসিক গল্প বা দক্ষিণ দিনাজপুরের ঐতিহাসিক স্থানের সম্পর্কে বলব না, আজকে আমি আপনাদের সবাইকে দিনাজপুরের নিজস্ব অহংকার সম্পর্কে বলব আর যেটি হল দক্ষিণ দিনাজপুরের বিশেষ শিল্পসংস্কৃতি।
এই মহাবিশ্বে এই মহিষবাথান এলাকাটি তার শিল্পকলার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত, এখানকার এই সমবায়টি এ,আই,এ,এ,সি,এ-এর মালিকানাধীন শিরোপা অর্জন করেছে, এমনকি ইউনেস্কোও এই জিনিসগুলি এবং সংস্কৃতির সুরক্ষার জন্য তাদের সাহায্যের হাত বারিয়ে দিয়েছে। কিছু শিল্পী শুধুমাত্র তাদের এই শিল্পকলার উপর নির্ভর করে বিদেশে পর্যন্ত পারি দিয়েছে। গোষ্টো নামের 18 বছর বয়সী বালক কাঠের শিল্পকলা তৈরির জন্য জাতীয় স্তরের পুরস্কার পেয়েছেন।
WhatsApp
UTTAR DINAJPUR HISTORY
Mahishbathan handicraft |
ঐতিহাসিক এলাকা সমূহ
দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর, পতিরাম, হরিরামপুর, কুশমন্ডি এলাকা প্রভৃতির নিজস্ব ঐতিহাসিক গল্প রয়েছে। কিন্তু আজ আমি আপনাকে ঐতিহাসিক গল্প বা দক্ষিণ দিনাজপুরের ঐতিহাসিক স্থানের সম্পর্কে বলব না, আজকে আমি আপনাদের সবাইকে দিনাজপুরের নিজস্ব অহংকার সম্পর্কে বলব আর যেটি হল দক্ষিণ দিনাজপুরের বিশেষ শিল্পসংস্কৃতি।মহীসবাথান কুশমন্ডি
দক্ষিণ দিনাজপুরের ছোট্ট এলাকা কুশমন্ডি, এই স্থানটিতে অনেকগুলি ঐতিহাসিক জায়গা রয়েছে যেমন নিলকুঠি, ভীম রাজার রাজধানীর কিছু ধ্বংসাবশেষ, যা আমি আপনাকে পরে বলব, কিন্তু আমি আপনাদের যেটা বলার চেষ্টা করছি সেটা হল এই এলাকার একটি বিশেষ শিল্পকলা সেটা কুশমন্ডির নিজের গর্বের কারণ , এই কুশমন্ডি এলাকাই একটি জায়গা আছে যার নাম মহিষ বাথান।গর্বের কারন
মহিশবাথান হল কুশনন্ডি তথা দক্ষিণ দিনাজপুরের গর্বের অন্যতম কারণ ,এখানে একটি ছোট সমবায় তৈরি করা হয়েছে যা কাঠের মুখোশ তৈরি করে। এ কারণে মহাবিশ্বে তথা গোটা ভারতে এই জেলার নাম বিশেষ ভাবে পরিচিত।এই মহাবিশ্বে এই মহিষবাথান এলাকাটি তার শিল্পকলার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত, এখানকার এই সমবায়টি এ,আই,এ,এ,সি,এ-এর মালিকানাধীন শিরোপা অর্জন করেছে, এমনকি ইউনেস্কোও এই জিনিসগুলি এবং সংস্কৃতির সুরক্ষার জন্য তাদের সাহায্যের হাত বারিয়ে দিয়েছে। কিছু শিল্পী শুধুমাত্র তাদের এই শিল্পকলার উপর নির্ভর করে বিদেশে পর্যন্ত পারি দিয়েছে। গোষ্টো নামের 18 বছর বয়সী বালক কাঠের শিল্পকলা তৈরির জন্য জাতীয় স্তরের পুরস্কার পেয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন