অনেকেই মনে করেন খ্রীষ্ট ধর্মে খাওয়া পড়ার কোনো বিধী নিষেধ নেই । যার যা মন চাই খেতে পারে আমিষ হোক বা নিরামিষ ** Omnipresent ** । আজো অনেক অজ গাঁয়ে শোনা যায় খ্রীষ্ট ধর্মের নামকরণ হয়েছে "খুষ্টা" জাতীয় শব্দ থেকে , যার অর্থ দ্বারাই অত্যন্ত নোংরা আর যাদের খাওয়া পরার কোন নির্দিষ্ঠতা নেই । তাই আবার নতুন করে বাইবেল গবেষণা , নতুন করে মানুষের বাইবেল বিষয়ে যে ভুল ধারনা রয়েছে তা ভেঙ্গে দেওয়ার ।
WhatsApp
প্রথমে তাদের বলি যারা খ্রীষ্টান শব্দের অর্থ হিসাবে নোংরামি কে চিহ্নিত করে । বাইবেলে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে উল্লেখ্য করা হয়েছে পরিষ্কার পরিচ্ছনতার কথা । এমন কি মরা প্রানির সংস্পর্শে এলেও তাকে জামা কাপড় খুলে স্নান করার উপদেশ দেওয়া হয়েছে আর এটাও বলা নাহলে সে সন্ধ্যা প্রযন্ত অশুচি বা অপবিত্র থাকবে । যেহেতু আজকের বিষয়টি শুধু খ্রীষ্ট ধর্মের খাওয়া দাওয়ার বিষয়ে যে সাধারণ ভুল ধারনা রয়েছে সেগুলো আলোচনা করতে এসেছি তাই প্রথম বিষয়টি নিয়ে অন্যদিন বলবো।
# খ্রীষ্টানরা কি প্রথম থেকেই আমিশাষী non vegetarian non veg non vegetarian non veg ?
বাইবেল অনুসারে পরমাত্মা ঈশ্বর সৃষ্টির প্রথমে মানুষকে আমিশ খাবার ( ** non vegetarian non veg **) পরামর্শ দেই নি , প্রথম অবস্থায় ঈশ্বর মানুষকে নিরামিষ খাবার ( **vegetarian veg **) অধিকার দিয়েছিলেন যেটা লেখা রয়েছে । বাইবেল পুরনো নিয়মের আদিপুস্তকের প্রথম অধ্যায়ের ২৯ নং অনুচ্ছেদে -** ঈশ্বর বললেন, “আমি তোমাদের শস্যদায়ী সমস্ত গাছ ও সমস্ত ফলদাযী গাছপালা দিচ্ছি| ঐসব গাছ বীজযুক্ত ফল উত্পাদন করে| এই সমস্ত শস্য ও ফল হবে তোমাদের খাদ্য|**
সুতরাং বাইবেল মতে মানুষ প্রথমে নিরামিশাষী ( **vegetarian veg **) ছিল , আর ইতিহাস মতেও মানুষ প্রথম অবস্থায় গাছপালা ,ফলমূল , শিকড় জাতীয় খাবার খেত । পরবর্তী কালে পরমেশ্বর মানুষকে আমিষ খাবার ( ** non vegetarian non veg **) জন্যও অনুমতি দিলেন - যেটা রয়েছে বাইবেল পুরনো নিয়মের আদিপুস্তকের ৯ অধ্যায়ের ৩ নং অনুচ্ছেদে - **অতীতে তোমাদের খাদ্য হিসেবে আমি শুধু সবুজ উদ্ভিদ তোমাদের দিয়েছিলাম| এখন থেকে সমস্ত জানোয়ারই তোমাদের খাদ্য হবে| পৃথিবীর সমস্ত কিছুই আমি তোমাদের দিচ্ছি| সব কিছুই তোমাদের|** বাইবেলের এই দুটি অনুচ্ছেদ এটি প্রমান করে যে মানুষ সর্ব প্রথমে নিরামিশাষী ( **vegetarian veg **) ছিল পরবর্তী কালে ঈশ্বর মানুষদের আমিষ খাবার ( ** non vegetarian non veg **) অনুমতি দিলে মানুষ আমিষ খাবারো শুরু করে ।
# খ্রীষ্টান হতে কি আমিশাষী হতে হই ?
অনেকের মধ্যেই এই ভুল ধারণা রয়েছে খ্রীষ্টান হতে হলে তাকে অবশ্যই আমিশাষী ( ** non vegetarian non veg **) হতে হবে। এটা ঠিক যে পবিত্র বাইবেল আমিষ খাবার অনুমতি দিয়েছে , কিন্তু তার সাথে এটাও জানিয়ে দিয়েছে তুমি আমিষ খাবে কি নিরামিষ সেটা তোমার ইচ্ছা । একজন মানুষ শুধুমাত্র পরিষ্কার নিরামীশাষি হবার পরেও একজন ভালো খ্রীষ্টান হতে পারে । যার একটি প্রকৃষ্ট প্রমান রয়েছে বাইবেলের রোমিও ১৪ অধ্যায়ের ৩ অনুচ্ছেদে - **যে ব্যক্তি সব খাবারই খায় সে যেন যে কেবল সব্জীই খায়, তাকে হেয় জ্ঞান না করে৷ আর যে মানুষ কেবল সব্জী খায়, তারও উচিত সব খাবার খায় এমন লোককে ঘৃণা না করা, কারণ ঈশ্বর তাকেও গ্রহণ করেছেন৷**
তাই বাইবেল মতে তুমি নিরামীষ খাবে না আমিষ সেটা তোমার ব্যাক্তিগত পছন্দ , বাইবেলের একটিই দাবি ঈশ্বরকে ভালোবাসো আর ঈশ্বরের পথে চলো ।
# খ্রীষ্টানরা কি আমিষ ( ** non vegetarian non veg **) হিসাবে সব কিছু খেতে পারে ?
না বাইবেলে পৃথিবীর সব প্রানি খেতে পারো এমনটি কখনোই বলা হয় নি । বলা হয়েছে সমস্ত ধরনের প্রানি তুমি খেতে পারো , যার অর্থ এই দ্বারাই মানুষ হিসাবে তুমি জলচর , **যে সব জন্তুর পাযের খুর দুভাগে ভাগ করা, সেইসব জন্তু যদি জাবর কাটে তা হলে তোমরা সেই জন্তুর মাংস খেতে পারো|**
উভচর , স্থলচর , খেচর সব ধরনের প্রানি খেতে পারো , কিন্তু সব প্রানি তুমি খেতে পারো কোথাও বলা নেই । আর বাইবেলে মানুষের খাবার যোগ্য হিসাবে কিছু প্রানির নাম উল্লেখ্য করেছেন । যেগুলো রয়েছে বাইবেলের লেবীয় এর ১১ অধ্যায়ে এবাং তাছাড়াও দ্বিতীয় বিবরণের ১৪ অধ্যায়ে ( বিঃদ্রঃ এই সমস্ত অধ্যায়ের সব অনুচ্ছেদ লেখা সম্ভব না কারন এতে প্রতিবেদনটি অনেক বড় হয়ে যাবে ,তাই প্রয়োজনিয় কয়েকটি উল্লেখ্য করছি । )। যেখানে বাইবেলের লেবীয় ১১ অধ্যায়ের ৩ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে -
আবার একিই ভাবে এই বিষয়টি লেখা রয়েছে বাইবেলের দ্বিতীয় বিবরণের ১৪ অধ্যায়ের ৬ অনুচ্ছেদে - **যেকোনোও পশু যাদের পাযে দুভাগে বিভক্ত খুর আছে এবং যারা জাবর কাটে তাদের তোমরা খেতে পারো|**
আর এমন প্রানির মধ্যে পরে - ছাগল , ভেড়া , গরু ইত্যাদি ইত্যাদি , এমনকি বাইবেলে এই ধরনের প্রানি চিহ্নিত করেও দিয়েছে যেটি রয়েছে দ্বিতীয় বিবরণের ১৪ অধ্যায়ের ৪ এবং ৫ অনুচ্ছেদে - **(৪ অনুচ্ছেদ)তোমরা এই সমস্ত পশুদের খেতে পার - গরু, মেষ, ছাগল, (৫ অনুচ্ছেদ) হরিণ, বারশিঙ্গা হরিণ, ছোট হরিণী, বুনো মেষ, বুনো ছাগল, কৃষ্ণসার হরিণ এবং পার্বত্য মেষ|**
# আমিষ ( ** non vegetarian non veg **) হিসাবে নিষিদ্ধ খাবার কোনগুলি
আমিশ ( ** non vegetarian non veg **) হিসাবে অনেক খাবারি বাইবেলে নিষিদ্ধ করা হয়েছে । যেমন শিকারী পাখি , কালো রং এর পাখি এছাড়া আরো প্রচুর রয়েছে । বাইবেলে খাবার হিসাবে নিষিদ্ধ প্রানি হিসাবে অনেক জায়গাই বলা হয়েছে । যার কয়েকটি বলছি । লেবীয় ১১ অধ্যায়ের ৭ অনুচ্ছেদে - **অন্য কিছু জন্তুদের পাযের খুর দু’ভাগ করা, কিন্তু তারা জাবর কাটে না, ঐসব জন্তু খাবে না|**
আবার এই একি কথা বলা হয়েছে দ্বিতীয় বিবরণেরও আর এমন প্রানিদের মধ্যে পরে উট , পাহাড়ী শিফন , শুয়োর আরো বহু প্রানি ।
আমিষ বিশয়ে কি বলে বাইবেল |
বাইবেল অনুসারে পরমাত্মা ঈশ্বর সৃষ্টির প্রথমে মানুষকে আমিশ খাবার ( ** non vegetarian non veg **) পরামর্শ দেই নি , প্রথম অবস্থায় ঈশ্বর মানুষকে নিরামিষ খাবার ( **vegetarian veg **) অধিকার দিয়েছিলেন যেটা লেখা রয়েছে । বাইবেল পুরনো নিয়মের আদিপুস্তকের প্রথম অধ্যায়ের ২৯ নং অনুচ্ছেদে -** ঈশ্বর বললেন, “আমি তোমাদের শস্যদায়ী সমস্ত গাছ ও সমস্ত ফলদাযী গাছপালা দিচ্ছি| ঐসব গাছ বীজযুক্ত ফল উত্পাদন করে| এই সমস্ত শস্য ও ফল হবে তোমাদের খাদ্য|**
সুতরাং বাইবেল মতে মানুষ প্রথমে নিরামিশাষী ( **vegetarian veg **) ছিল , আর ইতিহাস মতেও মানুষ প্রথম অবস্থায় গাছপালা ,ফলমূল , শিকড় জাতীয় খাবার খেত । পরবর্তী কালে পরমেশ্বর মানুষকে আমিষ খাবার ( ** non vegetarian non veg **) জন্যও অনুমতি দিলেন - যেটা রয়েছে বাইবেল পুরনো নিয়মের আদিপুস্তকের ৯ অধ্যায়ের ৩ নং অনুচ্ছেদে - **অতীতে তোমাদের খাদ্য হিসেবে আমি শুধু সবুজ উদ্ভিদ তোমাদের দিয়েছিলাম| এখন থেকে সমস্ত জানোয়ারই তোমাদের খাদ্য হবে| পৃথিবীর সমস্ত কিছুই আমি তোমাদের দিচ্ছি| সব কিছুই তোমাদের|** বাইবেলের এই দুটি অনুচ্ছেদ এটি প্রমান করে যে মানুষ সর্ব প্রথমে নিরামিশাষী ( **vegetarian veg **) ছিল পরবর্তী কালে ঈশ্বর মানুষদের আমিষ খাবার ( ** non vegetarian non veg **) অনুমতি দিলে মানুষ আমিষ খাবারো শুরু করে ।
# খ্রীষ্টান হতে কি আমিশাষী হতে হই ?
অনেকের মধ্যেই এই ভুল ধারণা রয়েছে খ্রীষ্টান হতে হলে তাকে অবশ্যই আমিশাষী ( ** non vegetarian non veg **) হতে হবে। এটা ঠিক যে পবিত্র বাইবেল আমিষ খাবার অনুমতি দিয়েছে , কিন্তু তার সাথে এটাও জানিয়ে দিয়েছে তুমি আমিষ খাবে কি নিরামিষ সেটা তোমার ইচ্ছা । একজন মানুষ শুধুমাত্র পরিষ্কার নিরামীশাষি হবার পরেও একজন ভালো খ্রীষ্টান হতে পারে । যার একটি প্রকৃষ্ট প্রমান রয়েছে বাইবেলের রোমিও ১৪ অধ্যায়ের ৩ অনুচ্ছেদে - **যে ব্যক্তি সব খাবারই খায় সে যেন যে কেবল সব্জীই খায়, তাকে হেয় জ্ঞান না করে৷ আর যে মানুষ কেবল সব্জী খায়, তারও উচিত সব খাবার খায় এমন লোককে ঘৃণা না করা, কারণ ঈশ্বর তাকেও গ্রহণ করেছেন৷**
তাই বাইবেল মতে তুমি নিরামীষ খাবে না আমিষ সেটা তোমার ব্যাক্তিগত পছন্দ , বাইবেলের একটিই দাবি ঈশ্বরকে ভালোবাসো আর ঈশ্বরের পথে চলো ।
# খ্রীষ্টানরা কি আমিষ ( ** non vegetarian non veg **) হিসাবে সব কিছু খেতে পারে ?
না বাইবেলে পৃথিবীর সব প্রানি খেতে পারো এমনটি কখনোই বলা হয় নি । বলা হয়েছে সমস্ত ধরনের প্রানি তুমি খেতে পারো , যার অর্থ এই দ্বারাই মানুষ হিসাবে তুমি জলচর , **যে সব জন্তুর পাযের খুর দুভাগে ভাগ করা, সেইসব জন্তু যদি জাবর কাটে তা হলে তোমরা সেই জন্তুর মাংস খেতে পারো|**
বাইবেলে খাবার যোগ্য প্রানি |
আবার একিই ভাবে এই বিষয়টি লেখা রয়েছে বাইবেলের দ্বিতীয় বিবরণের ১৪ অধ্যায়ের ৬ অনুচ্ছেদে - **যেকোনোও পশু যাদের পাযে দুভাগে বিভক্ত খুর আছে এবং যারা জাবর কাটে তাদের তোমরা খেতে পারো|**
আর এমন প্রানির মধ্যে পরে - ছাগল , ভেড়া , গরু ইত্যাদি ইত্যাদি , এমনকি বাইবেলে এই ধরনের প্রানি চিহ্নিত করেও দিয়েছে যেটি রয়েছে দ্বিতীয় বিবরণের ১৪ অধ্যায়ের ৪ এবং ৫ অনুচ্ছেদে - **(৪ অনুচ্ছেদ)তোমরা এই সমস্ত পশুদের খেতে পার - গরু, মেষ, ছাগল, (৫ অনুচ্ছেদ) হরিণ, বারশিঙ্গা হরিণ, ছোট হরিণী, বুনো মেষ, বুনো ছাগল, কৃষ্ণসার হরিণ এবং পার্বত্য মেষ|**
# আমিষ ( ** non vegetarian non veg **) হিসাবে নিষিদ্ধ খাবার কোনগুলি
আমিশ ( ** non vegetarian non veg **) হিসাবে অনেক খাবারি বাইবেলে নিষিদ্ধ করা হয়েছে । যেমন শিকারী পাখি , কালো রং এর পাখি এছাড়া আরো প্রচুর রয়েছে । বাইবেলে খাবার হিসাবে নিষিদ্ধ প্রানি হিসাবে অনেক জায়গাই বলা হয়েছে । যার কয়েকটি বলছি । লেবীয় ১১ অধ্যায়ের ৭ অনুচ্ছেদে - **অন্য কিছু জন্তুদের পাযের খুর দু’ভাগ করা, কিন্তু তারা জাবর কাটে না, ঐসব জন্তু খাবে না|**
আবার এই একি কথা বলা হয়েছে দ্বিতীয় বিবরণেরও আর এমন প্রানিদের মধ্যে পরে উট , পাহাড়ী শিফন , শুয়োর আরো বহু প্রানি ।
বাইবেল হিসেবে নিষিদ্ধ প্রানি |
আর পাখিদের মধ্যেও এমন অনেক খেচর প্রানি রয়েছে যেখানে বাইবেল খেতে বারন করেছে । বাইবেল লেবীয়র ১১ অধ্যায়ের ১৩ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে - ** “ঈশ্বর যে সব পাখী খাওয়ার পক্ষে অনুপযুক্ত বলেছেন, তোমরা অবশ্যই সেইসব পাখীদের অখাদ্য বলে গণ্য করবে। এই পাখীগুলি তোমরা খাবে না: ঈগল, শকুনি, শিকারী পাখী, **
আর লেবীয় ১১ অধ্যায়ে সেই সমস্ত খেচর প্রানির নামো বলা হয়েছে যার কয়েকটি আমি উল্লেখ্য করছি - বাঁদুড় , পেঁচা , হংসি, শকুন, বাজপাখি , ইত্যাদি ইত্যাদি ।
# ঈশ্বর এগুলো খেতে বারন করেছেন কেন
ঈশ্বর মহান তিনি বাইবেলে নিজেকে আলফা এবং অামেগা বলেছেন । তিনি জানেন মানুষের জন্য কি ভালো আর কি মন্দ । কোন জিনিসটি মানুষের ক্ষতি করবে বা করতে পারে তাই ঈশ্বর সেই সমস্ত প্রানি গুলো বাইবেলে নিষিদ্ধ করে দিয়েছেন । আধুনিক বিজ্ঞানো এটি মেনে নিয়েছে যে বাইবেলে নিষিদ্ধ করা প্রানি গুলো খুব সহজেই ভাইরাসের কবলে পরে আর মানুষের বিভিন্ন রোগের কারন হতে পারে । উদাহরনস্বরুপ - বাইবেলে শুকোর নিষিদ্ধ আর শুকোর সোয়াইন ফ্লু ও ফিতা কৃমির জন্য দায়ী । এই বিষয়ে একটি জলন্ত উদাহরণ দিচ্ছি চিনের করোনা ভাইরাস , মনে করা হচ্ছে এটি বাঁদুর থেকে সৃষ্টি হয়েছে , আর বাঁদুর বাইবেল হিসাবে নিষিদ্ধ । আসলে , বাইবেল বিঙ্গানেরি নামান্তর । যার বিষয়ে ও আমি বিস্তারিত দুটি প্রতিবেদন লিখেছি যেটি । আমার ওয়েব সাইটে পেয়ে যাবেন ।
(চলবে)
আর লেবীয় ১১ অধ্যায়ে সেই সমস্ত খেচর প্রানির নামো বলা হয়েছে যার কয়েকটি আমি উল্লেখ্য করছি - বাঁদুড় , পেঁচা , হংসি, শকুন, বাজপাখি , ইত্যাদি ইত্যাদি ।
# ঈশ্বর এগুলো খেতে বারন করেছেন কেন
ঈশ্বর মহান তিনি বাইবেলে নিজেকে আলফা এবং অামেগা বলেছেন । তিনি জানেন মানুষের জন্য কি ভালো আর কি মন্দ । কোন জিনিসটি মানুষের ক্ষতি করবে বা করতে পারে তাই ঈশ্বর সেই সমস্ত প্রানি গুলো বাইবেলে নিষিদ্ধ করে দিয়েছেন । আধুনিক বিজ্ঞানো এটি মেনে নিয়েছে যে বাইবেলে নিষিদ্ধ করা প্রানি গুলো খুব সহজেই ভাইরাসের কবলে পরে আর মানুষের বিভিন্ন রোগের কারন হতে পারে । উদাহরনস্বরুপ - বাইবেলে শুকোর নিষিদ্ধ আর শুকোর সোয়াইন ফ্লু ও ফিতা কৃমির জন্য দায়ী । এই বিষয়ে একটি জলন্ত উদাহরণ দিচ্ছি চিনের করোনা ভাইরাস , মনে করা হচ্ছে এটি বাঁদুর থেকে সৃষ্টি হয়েছে , আর বাঁদুর বাইবেল হিসাবে নিষিদ্ধ । আসলে , বাইবেল বিঙ্গানেরি নামান্তর । যার বিষয়ে ও আমি বিস্তারিত দুটি প্রতিবেদন লিখেছি যেটি । আমার ওয়েব সাইটে পেয়ে যাবেন ।
(চলবে)
**সুমন্ত মাহালী হেমরম**
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন