দক্ষিন দিনাজপুরের হিলি প্রদেশটি ছোট থেকেই চিনি । কারন একসময় আমি হিলিতেই ছিলাম , আজ আবার নতুন করে হিলি প্রদেশ ভ্রমন, উপলক্ষ্য একটি বিশেষ কাজ ,কিন্তু কাজের সময়ে কানে এল হিলির চোদ্দ হাত কালি মেলাটি শুরু হয়েছে । আর সাথে সাথে তরতরিয়ে পুরনো শিশু কালের স্মৃতি মাথায় চলে এল, বেশ বড় মাপের কালি ঠাকুর । এসেছিই যখন তাহলে সেই মেলাটিও ঘুরে আসি । হিলির আপ্তরে এই চোদ্দহাত কালি মেলাটি অনুষ্ঠিত হয়, বাংলার ও পার থেকেও অনেকেই এই মেলায় শরিক হোন । বেশ বড় ধরনের মেলা , কাজ খতম করে রওনা হলাম আপ্তরের দিকে চোদ্দ হাত কালি মেলার উদ্দেশে ।
WhatsApp
UNIQUE KNOWLEDGE
মেলার আকর্ষন
খুব বড় ধরনের আশা করেছিলাম ,যেমনটা ছোট বেলায় দেখেছি দুপুর হোক বা সন্ধ্যা সব সময়েই চুড়ান্ত পর্যায়ের ভিড় । কিন্তু সেই আশাটা কিছুটা ধাক্কা খেল ,কারন যে অভিঙ্গতা গুলি আমি ছোট বেলায় পেয়েছিলাম সেই মত এখন তেমন ভীড় হয়নি বললেই চলে । মেলাতে প্রবেশ করার সাথে সাথে দেখি দোকান গুলো বন্ধ হয়েই পরে আছে , আর বিশাল আকৃতির মন্দিরের ভিতরে চোদ্দ হাত উচুঁ কালি মুর্তি । এবারেও এই মেলায় এসেছিল নাগরদোলা, ব্রেকডান্স, ছোটদের নাগরদোলা ,আরো বিভিন্ন ধরনের হরেকরকম দোকান । এই চোদ্দ হাত মেলাটি হল হিলির সবথেকে বড় মেলা ।
মেলা চালু হওয়ার পিছনে কাহিনী
মেলাতে ঢুকেই ভাবছিলাম কিছু কেনার কথা , কিন্তু কেনার মত তেমন কিছুই পেলাম না । স্থানিয় লোকেদের কাছ থেকে জানতে পেলাম মেলাটি গতকাল থেকে শুরু হয়েছে আর এই মেলাটি চলবে পাক্কা এক সপ্তাহ।হিলিতে ঢোকার আগে সিমান্ত শিখা নামের একটি ক্লাবের মাঠ পরে , তখন যেখানে রয়েছে একটি শহিদ স্তম্ভ ,আর এই শহিদ স্তম্ভটি বানানো হয়েছে ৭১ এর ভারত পাকিস্থান যুদ্ধে শহীদ হওয়া সৈনিকদের সম্মানার্থে । অনেকেই হয়ত এটা জানেন না যে ,৭১ এর যুদ্ধে যারা মারা গিয়েছিল তাদের অনেকের কবরই দেওয়া হয়েছিল হিলির আপ্তর এলাকাই , যে এলাকাই এখন হিলির সবথেকে বড় মেলা চোদ্দ হাত কালি অনুষ্ঠিত হয় । এই মেলায় যখন এসেছি তখন মন তো চাইছিল সেই কবর গুলোর সন্ধান বের করার , কিন্তু সেই শহিদগুলোকে কোথায় করা হয়েছিল সেটা স্থানিয়রাও সঠিক ভাবে বলতে পারলো না , তাছাড়াও মেলা প্রাঙ্গন সম্পুর্নভাবে দোকান পাঠে ছেয়ে গেছে ।
কথিত আছে যে ৭১ সালের যুদ্ধে শহিদদের এই স্থানে কবর দেওয়া হলে , এই এলাকাটির উপর একটি ভয়ের আবহাওয়া তৈরি হয়, আর সেই ভয় টিকেই কাটাতে এখানের স্থানীয় লোকেরা মহা ধুমধামে চোদ্দো হাতের কালি পুজার আয়োজন করে । যেটি ধিরে ধিরে একটি বড় মেলার রুপ নেয় ।
হিলি চোদ্দ হাত কালি |
মেলাতে ঢুকেই ভাবছিলাম কিছু কেনার কথা , কিন্তু কেনার মত তেমন কিছুই পেলাম না । স্থানিয় লোকেদের কাছ থেকে জানতে পেলাম মেলাটি গতকাল থেকে শুরু হয়েছে আর এই মেলাটি চলবে পাক্কা এক সপ্তাহ।হিলিতে ঢোকার আগে সিমান্ত শিখা নামের একটি ক্লাবের মাঠ পরে , তখন যেখানে রয়েছে একটি শহিদ স্তম্ভ ,আর এই শহিদ স্তম্ভটি বানানো হয়েছে ৭১ এর ভারত পাকিস্থান যুদ্ধে শহীদ হওয়া সৈনিকদের সম্মানার্থে । অনেকেই হয়ত এটা জানেন না যে ,৭১ এর যুদ্ধে যারা মারা গিয়েছিল তাদের অনেকের কবরই দেওয়া হয়েছিল হিলির আপ্তর এলাকাই , যে এলাকাই এখন হিলির সবথেকে বড় মেলা চোদ্দ হাত কালি অনুষ্ঠিত হয় । এই মেলায় যখন এসেছি তখন মন তো চাইছিল সেই কবর গুলোর সন্ধান বের করার , কিন্তু সেই শহিদগুলোকে কোথায় করা হয়েছিল সেটা স্থানিয়রাও সঠিক ভাবে বলতে পারলো না , তাছাড়াও মেলা প্রাঙ্গন সম্পুর্নভাবে দোকান পাঠে ছেয়ে গেছে ।
কথিত আছে যে ৭১ সালের যুদ্ধে শহিদদের এই স্থানে কবর দেওয়া হলে , এই এলাকাটির উপর একটি ভয়ের আবহাওয়া তৈরি হয়, আর সেই ভয় টিকেই কাটাতে এখানের স্থানীয় লোকেরা মহা ধুমধামে চোদ্দো হাতের কালি পুজার আয়োজন করে । যেটি ধিরে ধিরে একটি বড় মেলার রুপ নেয় ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন