# প্রভু যীশুর জন্ম
রোমে তখন জন গননা আরম্ভ হবার আগে , যোসেফ তার সন্তান সম্ভবা স্ত্রী মারিয়মকে নিয়ে গালীল প্রদেশের নাসরত শহর থেকে তার জন্মস্থান বেথলেহেমে এসে উপস্থিত হন । কেননা রোমের সরকারের আদেশ অনুযায়ি প্রত্যেককে তার জন্মভূমিতে গিয়ে তার নাম নথিভূক্ত করতে হবে । বেথলেহেমে পৌছানোর পর তাদের থাকার জায়গা না পেলে যোসেফ তার সন্তান সম্ভবা স্ত্রীকে নিয়ে একটি গোয়ালঘরে আশ্রয় নিলেন । যে দিনে তারা সেখানে এসে উপস্থিত হন ,সেই রাতেই সেই গোয়ালঘরেই মারিয়ামের কোল আলো করে জন্ম নেই একটি শিশু । ঠান্ডার মরশুমে শিশুটিকে রক্ষা করার জন্য সেই শিশুটিকে গোয়ালঘরের পশুদের খাওয়ার পাত্রে কাপড় জরিয়ে শুইয়ে দেয়া হল ।
# রাখালদের সু-সংবাদ প্রদান
যেদিন রাতে প্রভু যীশুর জন্ম হয় ,সেই রাতেই দুরের কোন এক মাঠে কিছু রাখালেরা তাদের ভেড়ার পাল পাহাড়া দিচ্ছিল । ঠিক সেই সময়ে তাদের সামনে স্বর্গদূত দেখা দিলেন আর জানালেন - তোমরা ভয় পেওনা , আজ তোমাদের মুক্তিদাতা প্রভু জন্মগ্রহন করেছেন । আর তার সাথে স্বর্গদূত তাদের এটিও বল্ল যে -সেই মুক্তিদাতা পশুর গোয়ালঘরে এখন জাবপাত্রে শয্যাবস্থায় রয়েছে ।
রাখালদের এই সংবাদ দেওয়ার পর স্বর্গদূত সেখান থেকে চলে গেলে রাখালেরা সেই মুক্তিদাতাকে দেখবে বলে মনস্থির করে , এবং স্বর্গদূতের কথামত তারা গিয়ে দেখতে পায় - মাতা মারিয়ম ,যোসেফ আর সদ্যজন্ম হওয়া মুক্তিদাতা প্রভু যিশুকে । রাখালেরা মাতা মরিয়ম ও যোসেফকে তাদের সাথে ঘটে যাওয়া স্বর্গদূতের সাক্ষাতের কথা জানালেন ।
# কিছু পন্ডিতের মুক্তিদাতার দর্শন
সেই সময় কিছু জ্যেতির্বিদ্যায় পারদর্শী পন্ডিত তারাদের অবস্থান দেখে এটা বুঝতে পেরেছিলেন যে তাদের মুক্তিদাতা জন্মগ্রহন করেছেন । সেই সুবাদে তারা সেই শিশুটিকে দর্শনের জন্য বেথলেহেমে আসার প্রয়োজন মনে করে ।
কথিত আছে যে সেই সময় একটি তারা তাদের পথ প্রদর্শন করেছিল ।
যাইহোক , পন্ডিতেরা প্রথমে বেথলেহেমে যাবার আগে বেথলেহেমের রাজা হেরোদের সাথে দেখা করার প্রয়োজন মনে করে ,কেননা মুক্তিদাতার জন্ম তার প্রদেশেই হয়েছিল । রাজা হেরোদ পন্ডিতদের জানান তিনিও সেই মুক্তিদাতাকে দেখতে ইচ্ছুক সুতরাং তারা যেন শিশুটিকে দেখে ফিরে আসার পর যেন তার সাথে দেখা করেন ।
হেরোদ রাজার প্রাসাদ থেকে বেরিয়ে পন্ডিতেরা মুক্তিদাতা দর্শনে বেরোলে একটি প্রকান্ড তারা তাদের দিক নির্দেশ করে । পন্ডিতেরা সেই গোয়ালঘরে পৌছলে তারা শিশু যীশুকে দেখতে পান ও উপহার হিসাবে বিভিন্ন দামি উপহার দিলেন ।
# শিমিয়ন ও বিধবা হান্নার মুক্তিদাতা দর্শন
পন্ডিতদের মুক্তিদাতা দর্শনের আগে শিমিয়ন নামের এক বৃদ্ধ শিশু যীশুকে মাতা মারিয়ম দারা কোন এক মন্দিরে আনা হলে তার দর্শন লাভ করে , শিমিয়ন ছিলেন সেই ব্যাক্তি যাকে ঈশ্বর মুক্তিদাতা দর্শনের অশির্বাদ করেছিল । এছাড়াও বেথলেহেমে এক বৃদ্ধা বাস করতো যার নাম ছিল হান্না । তিনিও মুক্তিদাতা শিশু যীশুর দর্শন লাভ করেছিলেন ও ঈশ্বরের প্রশংসা করলেন ।
সুমন্ত মাহালি হেমরম
রোমে তখন জন গননা আরম্ভ হবার আগে , যোসেফ তার সন্তান সম্ভবা স্ত্রী মারিয়মকে নিয়ে গালীল প্রদেশের নাসরত শহর থেকে তার জন্মস্থান বেথলেহেমে এসে উপস্থিত হন । কেননা রোমের সরকারের আদেশ অনুযায়ি প্রত্যেককে তার জন্মভূমিতে গিয়ে তার নাম নথিভূক্ত করতে হবে । বেথলেহেমে পৌছানোর পর তাদের থাকার জায়গা না পেলে যোসেফ তার সন্তান সম্ভবা স্ত্রীকে নিয়ে একটি গোয়ালঘরে আশ্রয় নিলেন । যে দিনে তারা সেখানে এসে উপস্থিত হন ,সেই রাতেই সেই গোয়ালঘরেই মারিয়ামের কোল আলো করে জন্ম নেই একটি শিশু । ঠান্ডার মরশুমে শিশুটিকে রক্ষা করার জন্য সেই শিশুটিকে গোয়ালঘরের পশুদের খাওয়ার পাত্রে কাপড় জরিয়ে শুইয়ে দেয়া হল ।
মুক্তিদাতা প্রভু যীশুর জন্ম |
যেদিন রাতে প্রভু যীশুর জন্ম হয় ,সেই রাতেই দুরের কোন এক মাঠে কিছু রাখালেরা তাদের ভেড়ার পাল পাহাড়া দিচ্ছিল । ঠিক সেই সময়ে তাদের সামনে স্বর্গদূত দেখা দিলেন আর জানালেন - তোমরা ভয় পেওনা , আজ তোমাদের মুক্তিদাতা প্রভু জন্মগ্রহন করেছেন । আর তার সাথে স্বর্গদূত তাদের এটিও বল্ল যে -সেই মুক্তিদাতা পশুর গোয়ালঘরে এখন জাবপাত্রে শয্যাবস্থায় রয়েছে ।
রাখালদের এই সংবাদ দেওয়ার পর স্বর্গদূত সেখান থেকে চলে গেলে রাখালেরা সেই মুক্তিদাতাকে দেখবে বলে মনস্থির করে , এবং স্বর্গদূতের কথামত তারা গিয়ে দেখতে পায় - মাতা মারিয়ম ,যোসেফ আর সদ্যজন্ম হওয়া মুক্তিদাতা প্রভু যিশুকে । রাখালেরা মাতা মরিয়ম ও যোসেফকে তাদের সাথে ঘটে যাওয়া স্বর্গদূতের সাক্ষাতের কথা জানালেন ।
# কিছু পন্ডিতের মুক্তিদাতার দর্শন
সেই সময় কিছু জ্যেতির্বিদ্যায় পারদর্শী পন্ডিত তারাদের অবস্থান দেখে এটা বুঝতে পেরেছিলেন যে তাদের মুক্তিদাতা জন্মগ্রহন করেছেন । সেই সুবাদে তারা সেই শিশুটিকে দর্শনের জন্য বেথলেহেমে আসার প্রয়োজন মনে করে ।
পন্ডিতদের বেথলেহেম যাত্রা |
যাইহোক , পন্ডিতেরা প্রথমে বেথলেহেমে যাবার আগে বেথলেহেমের রাজা হেরোদের সাথে দেখা করার প্রয়োজন মনে করে ,কেননা মুক্তিদাতার জন্ম তার প্রদেশেই হয়েছিল । রাজা হেরোদ পন্ডিতদের জানান তিনিও সেই মুক্তিদাতাকে দেখতে ইচ্ছুক সুতরাং তারা যেন শিশুটিকে দেখে ফিরে আসার পর যেন তার সাথে দেখা করেন ।
হেরোদ রাজার প্রাসাদ থেকে বেরিয়ে পন্ডিতেরা মুক্তিদাতা দর্শনে বেরোলে একটি প্রকান্ড তারা তাদের দিক নির্দেশ করে । পন্ডিতেরা সেই গোয়ালঘরে পৌছলে তারা শিশু যীশুকে দেখতে পান ও উপহার হিসাবে বিভিন্ন দামি উপহার দিলেন ।
# শিমিয়ন ও বিধবা হান্নার মুক্তিদাতা দর্শন
পন্ডিতদের মুক্তিদাতা দর্শনের আগে শিমিয়ন নামের এক বৃদ্ধ শিশু যীশুকে মাতা মারিয়ম দারা কোন এক মন্দিরে আনা হলে তার দর্শন লাভ করে , শিমিয়ন ছিলেন সেই ব্যাক্তি যাকে ঈশ্বর মুক্তিদাতা দর্শনের অশির্বাদ করেছিল । এছাড়াও বেথলেহেমে এক বৃদ্ধা বাস করতো যার নাম ছিল হান্না । তিনিও মুক্তিদাতা শিশু যীশুর দর্শন লাভ করেছিলেন ও ঈশ্বরের প্রশংসা করলেন ।
সুমন্ত মাহালি হেমরম
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন