পৃথিবীতে না জানি কত প্রকার ধর্ম রয়েছে , আর যে ধর্মগুলির মাধ্যমে সেই ধর্মের ধর্মবিশ্বাসীদের পরিচালনা করা হয় । আজ আমরা সকলেই প্রায় কোনো না কোনো ধর্মবিশ্বাসীতে বিশ্বাসি রয়েছি ,আর আমরা প্রত্যেকেই আমাদের দৈন্যন্দিন জীবনযাপন পরিচালনার জন্য সেই ধর্মের বানিগুলিকে অনুসরণ করে থাকি ,যেগুলি একটি বিশেষ পুস্তকে লিপিবদ্ধ করা রয়েছে ,যেটিকে প্রধানত আমরা ধর্মগ্রন্থ বলে থাকি ,উদাহরণ স্বরুপ- হিন্দুদের গীতা, মুনলিমদের কোরান , খ্রীষ্টানদের বাইবেল ইত্যাদি । প্রায় সব ধর্মের একি জিনিসই বলা হয়েছে আর সেটি হল ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয় । আর সেই দিক থেকে আমরা সকলেই ভগবানের উপরে বিশ্বাস করে থাকি । কিন্তু না বল্লে নই আপনি যদি ভগবানের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন তবে আপনাকে শয়তানের অস্তিত্বেও বিশ্বাস করতে হবে , একি ভাবে ভগবানের অস্তিত্ব প্রমানের জন্য যদি বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ থাকতে পারে তবে শয়তানের অস্তিত্ব প্রমানের জন্যেও ধর্মগ্রন্থ রয়েছে যেটিকে শয়তানের বাইবেলো বলা হয়, এবং যেটির আক্ষরিক নাম "কোডাক্স গিগাস" ।
কোডাক্স গিগাস
মধ্যযুগীয় লিখিত এই বইটি আকারে অনেক বড় আর মধ্যযুগীয় আবিষ্কৃত বই গুলোর মধ্যে এই বইটি সবথেকে ভারি , এই বইটি এতটাই ভারি আর বড় যে এই শয়তানের বাইবেলটিকে উঠানোর জন্য দুই জন লোকের প্রয়োজন হয়ে থাকে । বর্তমানে এই "কোডাক্স গিগাস" বইটি সুইডেনের সবথেকে বড় মিউজিয়াম ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে জনসাধারনদের দেখার জন্য রেখে দেওয়া হয়েছে । এই বইয়ে রয়েছে প্রায় ৩১০ টি পাতা । কোডাক্স গিগাসে লিক্ষিত বেশির ভাগ বিষয় সমূহগুলো বাইবেলের পুরোনো নিয়মের সাথে মিল দেখতে পাওয়া যায় ।
শয়তানের ধর্মগ্রন্থ বলার কারন
প্রায় প্রত্যেক ধর্মের মূল বিষয়টি এক হলেও প্রায় সব ধর্মের ক্রিয়া কর্মের মধ্যে বিভিন্নতা রয়েছে । কিন্তু এই বইটির কিছু কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট আছে যা আশ্চর্যের পাশাপাশি রহস্যজনক, যার জন্য এই বইটিকে শয়তানের বাইবেল হিসাবে মনে করা হয় । এই কোডাক্স গিগাস বইটি লিখতে কোনো সাধারন কালি ব্যবহার করা হয়নি , এই বইটি লিখতে কালির পরিবর্তে রক্তের ব্যবহার করা হয়েছিল ,এই বিষয়টি যদি আপনাকে অবাক করে তাহলে দাড়ান ,গবেষকদের বিচারে ১৬০ পাতার এই বইটির এপিঠ আর ওপিঠ রক্ত দিয়ে লিখতে সাধারনত ২-৫ বছর সময় লাগা উচিত কিন্তু লিক্ষিত রক্তের কার্বন ডেটিং থেকে এটা প্রমানিত হয়েছে যে এই বইটি শুধু একটি মাত্র ব্যাক্তির দ্বারাই লিক্ষিত তাও আবার এক দিনেই লিখে সম্পুর্ণ করা হয়েছে ।
কোডাক্স গিগাস নামে পরিচীত এই বইটি লিখতে কোন কাগজ বা তামার পাত ব্যবহার করা হয়নি , বরং চামড়ার ব্যবহার করা হয়েছিল । কে বা কারা এই বইটি কি উদ্দেশ্যে লিখেছিল তা এখনো অজানা । এই "কোডাক্স গিগাস" বইটির সবথেকে রহস্যজনক বিষয়টি হল এই বইয়ের একটি পাতায় অঙ্কিত একটি শয়তানের চিত্র ,যে চিত্রটি লক্ষ্য করলে সহজেই বোঝা যায় এই বইটির লিখার পিছনে কোনো অশুভ শক্তির হাত রয়েছে ,তবুও এই বইটির সাথে বাইবেলের ওল্ড টেষ্টামেন্ট বা পুরোনো নিয়মের মিল থাকাই এই বইটিকে শয়তানের বাইবেল হিসাবে উল্লেখ্য করা হয় ।
শয়তানের ধর্মগ্রন্থ |
মধ্যযুগীয় লিখিত এই বইটি আকারে অনেক বড় আর মধ্যযুগীয় আবিষ্কৃত বই গুলোর মধ্যে এই বইটি সবথেকে ভারি , এই বইটি এতটাই ভারি আর বড় যে এই শয়তানের বাইবেলটিকে উঠানোর জন্য দুই জন লোকের প্রয়োজন হয়ে থাকে । বর্তমানে এই "কোডাক্স গিগাস" বইটি সুইডেনের সবথেকে বড় মিউজিয়াম ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে জনসাধারনদের দেখার জন্য রেখে দেওয়া হয়েছে । এই বইয়ে রয়েছে প্রায় ৩১০ টি পাতা । কোডাক্স গিগাসে লিক্ষিত বেশির ভাগ বিষয় সমূহগুলো বাইবেলের পুরোনো নিয়মের সাথে মিল দেখতে পাওয়া যায় ।
শয়তানের ধর্মগ্রন্থ বলার কারন
প্রায় প্রত্যেক ধর্মের মূল বিষয়টি এক হলেও প্রায় সব ধর্মের ক্রিয়া কর্মের মধ্যে বিভিন্নতা রয়েছে । কিন্তু এই বইটির কিছু কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট আছে যা আশ্চর্যের পাশাপাশি রহস্যজনক, যার জন্য এই বইটিকে শয়তানের বাইবেল হিসাবে মনে করা হয় । এই কোডাক্স গিগাস বইটি লিখতে কোনো সাধারন কালি ব্যবহার করা হয়নি , এই বইটি লিখতে কালির পরিবর্তে রক্তের ব্যবহার করা হয়েছিল ,এই বিষয়টি যদি আপনাকে অবাক করে তাহলে দাড়ান ,গবেষকদের বিচারে ১৬০ পাতার এই বইটির এপিঠ আর ওপিঠ রক্ত দিয়ে লিখতে সাধারনত ২-৫ বছর সময় লাগা উচিত কিন্তু লিক্ষিত রক্তের কার্বন ডেটিং থেকে এটা প্রমানিত হয়েছে যে এই বইটি শুধু একটি মাত্র ব্যাক্তির দ্বারাই লিক্ষিত তাও আবার এক দিনেই লিখে সম্পুর্ণ করা হয়েছে ।
কোডাক্স গিগাসে আঁকানো শয়তানের ছবি |
কোডাক্স গিগাস নামে পরিচীত এই বইটি লিখতে কোন কাগজ বা তামার পাত ব্যবহার করা হয়নি , বরং চামড়ার ব্যবহার করা হয়েছিল । কে বা কারা এই বইটি কি উদ্দেশ্যে লিখেছিল তা এখনো অজানা । এই "কোডাক্স গিগাস" বইটির সবথেকে রহস্যজনক বিষয়টি হল এই বইয়ের একটি পাতায় অঙ্কিত একটি শয়তানের চিত্র ,যে চিত্রটি লক্ষ্য করলে সহজেই বোঝা যায় এই বইটির লিখার পিছনে কোনো অশুভ শক্তির হাত রয়েছে ,তবুও এই বইটির সাথে বাইবেলের ওল্ড টেষ্টামেন্ট বা পুরোনো নিয়মের মিল থাকাই এই বইটিকে শয়তানের বাইবেল হিসাবে উল্লেখ্য করা হয় ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন