CHIRISTIAN বা বাংলায় খ্রীষ্টান । এই খ্রীষ্টান শব্দ বিষয়ে কম বেশি সকলেই বেশ পরিচীত । কিন্তু এই শব্দের অর্থ কি বা এই শব্দটি কোথাই থেকে এসেছে, সে বিশয়ে অনেকেই কিছুই জানে না , এমন কি আপনি যদি একজন খ্রীষ্টভক্তকেও এই শব্দের বিষয়ে জানতে চান তবে তারা এর বিষয়ে সঠিক তথ্য দিতে পারবে না ।
বাইবেলে এই খ্রীষ্টান শব্দটি বাইবেলের "শিষ্যচরিত " এর ১১ অধ্যায়ের ২৬ অনুচ্ছেদে প্রথম বলা হয়েছে ।
***সেখানে শৌলের দেখা পেয়ে তিনি তাঁকে আন্তিয়খিয়াতে নিয়ে এলেন৷ তাঁরা সম্পূর্ণ এক বছর বিশ্বাসী সমাবেশে থেকে বহু লোককে শিক্ষা দিলেন৷ আন্তিয়খিয়াতেই অনুগামীরা প্রথম ‘খ্রীষ্টীয়ান’ নামে অভিহিত হলেন৷ ***
এছাড়াও এই শব্দটি বাইবেলের পিতর ১ম লিখিত মঙ্গল সমাচারের ৪ অধ্যায়ের অনুচ্ছেদ ১৬ তেও বলা হয়েছে , এই ভাবে বাইবেলের তিনটি অনুচ্ছেদে খ্রীষ্টান শব্দটি বলা হয়েছে ।
# CHRISTIAN বা খ্রীষ্টান শব্দের অর্থ
CHIRISTIAN বা খ্রীষ্টান পৃথিবীর সবথেকে বেশি দেশের মান্যতা প্রাপ্ত ধর্মের নাম । যারা প্রভু যীশু খ্রীষ্টের আদর্শ বানি গুলোকে অনুসরণ করে তাদের জীবন অতিবাহিত করে । অর্থাৎ প্রভু যীশুখ্রীষ্টের দ্বারা প্রচারিত ধর্ম যারা পালন করে তাদের এক কথায় খ্রীষ্টান বলে । যাদের পবত্র ধর্মগ্রন্থের নাম "বাইবেল " । আর বাইবেল ও বাইবেলের অজানা তথ্য নিয়ে আমি আগেও আলোচনা করেছি । তবে আজকের বিষয়টি আলাদা ।
বাইবেলে এই খ্রীষ্টান শব্দটি বাইবেলের "শিষ্যচরিত " এর ১১ অধ্যায়ের ২৬ অনুচ্ছেদে প্রথম বলা হয়েছে ।
***সেখানে শৌলের দেখা পেয়ে তিনি তাঁকে আন্তিয়খিয়াতে নিয়ে এলেন৷ তাঁরা সম্পূর্ণ এক বছর বিশ্বাসী সমাবেশে থেকে বহু লোককে শিক্ষা দিলেন৷ আন্তিয়খিয়াতেই অনুগামীরা প্রথম ‘খ্রীষ্টীয়ান’ নামে অভিহিত হলেন৷ ***
এছাড়াও এই শব্দটি বাইবেলের পিতর ১ম লিখিত মঙ্গল সমাচারের ৪ অধ্যায়ের অনুচ্ছেদ ১৬ তেও বলা হয়েছে , এই ভাবে বাইবেলের তিনটি অনুচ্ছেদে খ্রীষ্টান শব্দটি বলা হয়েছে ।
খ্রীষ্টানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ বাইবেল |
CHIRISTIAN বা খ্রীষ্টান পৃথিবীর সবথেকে বেশি দেশের মান্যতা প্রাপ্ত ধর্মের নাম । যারা প্রভু যীশু খ্রীষ্টের আদর্শ বানি গুলোকে অনুসরণ করে তাদের জীবন অতিবাহিত করে । অর্থাৎ প্রভু যীশুখ্রীষ্টের দ্বারা প্রচারিত ধর্ম যারা পালন করে তাদের এক কথায় খ্রীষ্টান বলে । যাদের পবত্র ধর্মগ্রন্থের নাম "বাইবেল " । আর বাইবেল ও বাইবেলের অজানা তথ্য নিয়ে আমি আগেও আলোচনা করেছি । তবে আজকের বিষয়টি আলাদা ।
উপরিউক্ত যা আপনি জানলেন তা ছিল সাধারন একটি ধারনা মাত্র , বাস্তবিক ভাবে CHRISTIAN শব্দের কয়েকটি বিশেষ অন্তর্নিহীত অর্থ রয়েছে । আর সেই অর্থ গুলির সঠিক বিশ্লেষন করতে হলে ,এই খ্রীষ্টান শব্দের উৎপত্তির ইতিহাস সম্পর্কে আপনাকে কিছুটা অবগত হতে হবে । আর সেই তথ্যগুলো রয়েছে পবিত্র বাইবেলের নতুম নিয়মের প্রেরিত বা শিষ্যচরিতে ।
Christian শব্দটি মূলত দুটি গ্রীক শব্দ থেকে উৎপন্ন হয়েছে ,যার প্রথমটি
"CHRIST" যার বাংলা অর্থ হল ক্রোশ , এবং দ্বিতীয়টি হল "IANOUS" যার বাংলা অর্থ অনুসরণ করা । এই দুটি শব্দ একত্রিত হয়ে তৈরি করে "CHRISTIANOUS " শব্দটি , যেটির মূল অর্থ দাড়াই "যারা ক্রুশকে অনুসরন করে ।"
আবার একই ভাবে লাটিন শব্দে এই শব্দটিকে বলা হয় "CHISTIANUS " , যে শব্দটিকে লাটিন শব্দ আকারে সন্ধি- বিচ্ছেদ ঘটালে , যে দুটি পৃথক শব্দ দাড়াই সেগুলির অর্থ আরো প্রভাবশালি ও বিশ্লেষনাত্মক । লাটিন শব্দ "CHRIST " বা খ্রীষ্ট , আর "IANUS" যার বাংলা অর্থ গ্রহন করা , কারো উপরে নিয়ন্ত্রন বা ভড় করা , অথবা ভেতর থেকে দখল করা , অর্থাৎ লাটিন ভাষা অনুযায়ী CHRISTIAN শব্দের অর্থ হল "যার মধ্যে খ্রীষ্ট রয়েছে । আপনারা যদি একটু ভালো করে লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন যে গ্রীক ও লাটিন দুটি শব্দ প্রায় একি রকম তবুও ভিন্ন ভিন্ন অর্থ বহন করছে । তবে মান্যতা অনুযায়ী খ্রীষ্টান শব্দের অর্থ - যারা ক্রুশকে অনুসরন করে ।
# খ্রীষ্টান শব্দের উৎপত্তি
প্রভু যীশু খ্রীষ্ট স্বর্গরোহনের আগে প্রযন্ত এই শব্দটির উৎপত্তি হয়নি , কেননা
প্রভু যীশুর স্বর্গরোহনের পর এই খ্রীষ্টান শব্দটি একটি তিরষ্কার মূলক হিসাবে উৎপন্ন হয়েছিল । তাই এই শব্দটি উৎপত্তি হবার ঘটনাটি যতটা সহজ ও যতটা ছোট আকারে বলা যায় তার অফুরন্ত চেষ্টা করবো ।
প্রভু যীশু খ্রীষ্ট মৃতদের মধ্য থেকে পুনরুত্থান করার পর , তিনি তার বারো জন প্রেরিত বা শিষ্যদের আদেশ দেন , তারা যেন তার আদর্শ ও বানি গোটা বিশ্বে প্রচার করে , যেই শিষ্যগুলোর নাম পাওয়া যায় মথি লিখিত মঙ্গল সমাচারের ১০ অধ্যায়ের ২ - ৪ অনুচ্ছেদে ,সেই বারোজন শিষ্য বা প্রেরিতের নাম হল - ১ শিমোন বা পিতর বলা হয়, ২ আন্দ্রিয় , ৩ যাকোব , ৪ যোহন, ৫ ফিলিপ, ৬ মথি ,৭ বার্থলময়; ৮ থোমা , ৯ যাকোব, ১০ থদ্দেয়, ১১ শিমোন এবং ১২ ইস্কারিয়োৎ।”
এই বারোজন শিষ্যর মধ্যে পিতর ছিলেন বয়সজ্যেষ্ঠ্য , আর সেই হিসেবে সমস্ত প্রেরিতদের নিয়ন্ত্রন আর খ্রীষ্ট ধর্ম প্রচারের মূল দায়িত্ব এসে পরে পিতরের উপর । প্রথম প্রথম প্রভু যীশুর প্রেরিতরা শুধুমাত্র ইজরায়েলীয়দের আর উচ্চ জাতির লোকেদের খ্রীষ্ট ধর্মে দিক্ষিত করতেন । আর এই বারো জন শিষ্যদেরকে অন্যজাতি ও ধর্মের লোকেরা "খ্রীষ্টান " বলে বিদ্রুপ করতো । আর এই প্রসঙ্গে বাইবেল বলে পিতর ১ লিখিত ৪ অধ্যায়ের ১৬ অনুচ্ছেদে ***কিন্তু যদি কেউ খ্রীষ্টীয়ান বলে দুঃখভোগ করে, তবে সে যেন লজ্জা না পায়, কিন্তু তার সেই নাম (খ্রীষ্টীয়ান) আছে বলে সে ঈশ্বরের প্রশংসা করুক৷***
যাই হোক খ্রীষ্টধর্ম প্রচার পেতে তেমন সময় লাগেনি , উচ্চ বংশিয় মানুষ ছাড়াও খ্রীষ্ট ধর্ম কিছু রাজাও গ্রহন করেছিলেন , যাদের খ্রীষ্টান বলে ডাকা হত, যাদের মধ্য একজন ছিলেন হেলিওডোরাস । কিন্তু তখনপ্রযন্ত এই খ্রীষ্ট ধর্ম নিচু সম্প্রদায়ের মানুষদের দিক্ষিত করা শুরু হয়নি , কেননা পিতর মনে করেছিলেন এই ধর্ম শুধুমাত্র উচ্চ শ্রেনিদের জন্য । পরবর্তীকালে অনেক নিম্নবিত্তের লোকেরা পিতরের কাছে খ্রীষ্ট ধর্ম গ্রহনের উদ্দেশ্য আসলেও পিতর তাদের খ্রীষ্ট ধর্মে দিক্ষিত করতেন না । ঠিক এই সময়ই পিতর তার ঘরে থাকা কালিন ঈশ্বরের স্বর্গীয় বানি শুনতে পান । যেখানে ঈশ্বর পিতরকে আহ্বান করেন আর বলেন পিতর যেন তাদেরকে তার কাছে আসতে দেন , কেননা তারাও ঈশ্বরের সন্তান । তারপর থেকে সকল প্রেরিতরা সকল জাতির লোকেদের খ্রীষ্ট ধর্মে দিক্ষিত করতে শুরু করেন ।
যার ফলে শীঘ্র খ্রীষ্টধর্ম সকল প্রদেশে ছড়িয়ে যেতে শুরু করে , যারা নিজেদের "খ্রীষ্টান " হিসাবে অভিহিত করতে শুরু করে । এই ভাবে " খ্রীষ্টান" শব্দটি একটি বিদ্রুপ কারি শব্দ থেকে ক্রমে একটি বিশেষ ধর্মের নামে পরিচয় লাভ করে ।
সবশেষে আমি যেটা বলতে চাই ,যদি কেও আমাকে প্রশ্ন করে খ্রীষ্ট ধর্ম বলতে আমি কি বুজি ,তাহলে আমার উত্তর হবে খ্রীষ্ট ধর্ম আমার কাছে গর্ব আর গর্বের কারন । তাই এই বিষয়ে আমি বাইবেলের একটি উদ্ধৃতি দিতে চাই ,যেটি রয়েছে , পিতর১ এর ৪ অধ্যায়ের ১৪ অনুচ্ছেদে -
*** তোমরা খ্রীষ্টানুসারী হয়েছ বলে কেউ যদি তোমাদের অপমান করে, তবে তোমরা ধন্য, কারণ ঈশ্বরের মহিমার আত্মা তোমাদের মধ্যে বিরাজ করছে৷***
তবে এর সাথে আরেকটি কথাও বলতে চাই ,খ্রীষ্ট ধর্ম গর্বের কারন ,কিন্তু কোন অন্য ধর্মকে ছোট করে নই । ঈশ্বরের আশিষ শুধু আমাদের উপর নই তাদের উপরেও বর্ষিত হোক । ঈশ্বর আপনাদের সকলের মঙ্গল করুক ।
Christian শব্দটি মূলত দুটি গ্রীক শব্দ থেকে উৎপন্ন হয়েছে ,যার প্রথমটি
"CHRIST" যার বাংলা অর্থ হল ক্রোশ , এবং দ্বিতীয়টি হল "IANOUS" যার বাংলা অর্থ অনুসরণ করা । এই দুটি শব্দ একত্রিত হয়ে তৈরি করে "CHRISTIANOUS " শব্দটি , যেটির মূল অর্থ দাড়াই "যারা ক্রুশকে অনুসরন করে ।"
আবার একই ভাবে লাটিন শব্দে এই শব্দটিকে বলা হয় "CHISTIANUS " , যে শব্দটিকে লাটিন শব্দ আকারে সন্ধি- বিচ্ছেদ ঘটালে , যে দুটি পৃথক শব্দ দাড়াই সেগুলির অর্থ আরো প্রভাবশালি ও বিশ্লেষনাত্মক । লাটিন শব্দ "CHRIST " বা খ্রীষ্ট , আর "IANUS" যার বাংলা অর্থ গ্রহন করা , কারো উপরে নিয়ন্ত্রন বা ভড় করা , অথবা ভেতর থেকে দখল করা , অর্থাৎ লাটিন ভাষা অনুযায়ী CHRISTIAN শব্দের অর্থ হল "যার মধ্যে খ্রীষ্ট রয়েছে । আপনারা যদি একটু ভালো করে লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন যে গ্রীক ও লাটিন দুটি শব্দ প্রায় একি রকম তবুও ভিন্ন ভিন্ন অর্থ বহন করছে । তবে মান্যতা অনুযায়ী খ্রীষ্টান শব্দের অর্থ - যারা ক্রুশকে অনুসরন করে ।
খ্রীষ্টধর্ম ও খ্রীষ্টান |
# খ্রীষ্টান শব্দের উৎপত্তি
প্রভু যীশু খ্রীষ্ট স্বর্গরোহনের আগে প্রযন্ত এই শব্দটির উৎপত্তি হয়নি , কেননা
প্রভু যীশুর স্বর্গরোহনের পর এই খ্রীষ্টান শব্দটি একটি তিরষ্কার মূলক হিসাবে উৎপন্ন হয়েছিল । তাই এই শব্দটি উৎপত্তি হবার ঘটনাটি যতটা সহজ ও যতটা ছোট আকারে বলা যায় তার অফুরন্ত চেষ্টা করবো ।
প্রভু যীশু খ্রীষ্ট মৃতদের মধ্য থেকে পুনরুত্থান করার পর , তিনি তার বারো জন প্রেরিত বা শিষ্যদের আদেশ দেন , তারা যেন তার আদর্শ ও বানি গোটা বিশ্বে প্রচার করে , যেই শিষ্যগুলোর নাম পাওয়া যায় মথি লিখিত মঙ্গল সমাচারের ১০ অধ্যায়ের ২ - ৪ অনুচ্ছেদে ,সেই বারোজন শিষ্য বা প্রেরিতের নাম হল - ১ শিমোন বা পিতর বলা হয়, ২ আন্দ্রিয় , ৩ যাকোব , ৪ যোহন, ৫ ফিলিপ, ৬ মথি ,৭ বার্থলময়; ৮ থোমা , ৯ যাকোব, ১০ থদ্দেয়, ১১ শিমোন এবং ১২ ইস্কারিয়োৎ।”
এই বারোজন শিষ্যর মধ্যে পিতর ছিলেন বয়সজ্যেষ্ঠ্য , আর সেই হিসেবে সমস্ত প্রেরিতদের নিয়ন্ত্রন আর খ্রীষ্ট ধর্ম প্রচারের মূল দায়িত্ব এসে পরে পিতরের উপর । প্রথম প্রথম প্রভু যীশুর প্রেরিতরা শুধুমাত্র ইজরায়েলীয়দের আর উচ্চ জাতির লোকেদের খ্রীষ্ট ধর্মে দিক্ষিত করতেন । আর এই বারো জন শিষ্যদেরকে অন্যজাতি ও ধর্মের লোকেরা "খ্রীষ্টান " বলে বিদ্রুপ করতো । আর এই প্রসঙ্গে বাইবেল বলে পিতর ১ লিখিত ৪ অধ্যায়ের ১৬ অনুচ্ছেদে ***কিন্তু যদি কেউ খ্রীষ্টীয়ান বলে দুঃখভোগ করে, তবে সে যেন লজ্জা না পায়, কিন্তু তার সেই নাম (খ্রীষ্টীয়ান) আছে বলে সে ঈশ্বরের প্রশংসা করুক৷***
যাই হোক খ্রীষ্টধর্ম প্রচার পেতে তেমন সময় লাগেনি , উচ্চ বংশিয় মানুষ ছাড়াও খ্রীষ্ট ধর্ম কিছু রাজাও গ্রহন করেছিলেন , যাদের খ্রীষ্টান বলে ডাকা হত, যাদের মধ্য একজন ছিলেন হেলিওডোরাস । কিন্তু তখনপ্রযন্ত এই খ্রীষ্ট ধর্ম নিচু সম্প্রদায়ের মানুষদের দিক্ষিত করা শুরু হয়নি , কেননা পিতর মনে করেছিলেন এই ধর্ম শুধুমাত্র উচ্চ শ্রেনিদের জন্য । পরবর্তীকালে অনেক নিম্নবিত্তের লোকেরা পিতরের কাছে খ্রীষ্ট ধর্ম গ্রহনের উদ্দেশ্য আসলেও পিতর তাদের খ্রীষ্ট ধর্মে দিক্ষিত করতেন না । ঠিক এই সময়ই পিতর তার ঘরে থাকা কালিন ঈশ্বরের স্বর্গীয় বানি শুনতে পান । যেখানে ঈশ্বর পিতরকে আহ্বান করেন আর বলেন পিতর যেন তাদেরকে তার কাছে আসতে দেন , কেননা তারাও ঈশ্বরের সন্তান । তারপর থেকে সকল প্রেরিতরা সকল জাতির লোকেদের খ্রীষ্ট ধর্মে দিক্ষিত করতে শুরু করেন ।
যার ফলে শীঘ্র খ্রীষ্টধর্ম সকল প্রদেশে ছড়িয়ে যেতে শুরু করে , যারা নিজেদের "খ্রীষ্টান " হিসাবে অভিহিত করতে শুরু করে । এই ভাবে " খ্রীষ্টান" শব্দটি একটি বিদ্রুপ কারি শব্দ থেকে ক্রমে একটি বিশেষ ধর্মের নামে পরিচয় লাভ করে ।
সবশেষে আমি যেটা বলতে চাই ,যদি কেও আমাকে প্রশ্ন করে খ্রীষ্ট ধর্ম বলতে আমি কি বুজি ,তাহলে আমার উত্তর হবে খ্রীষ্ট ধর্ম আমার কাছে গর্ব আর গর্বের কারন । তাই এই বিষয়ে আমি বাইবেলের একটি উদ্ধৃতি দিতে চাই ,যেটি রয়েছে , পিতর১ এর ৪ অধ্যায়ের ১৪ অনুচ্ছেদে -
*** তোমরা খ্রীষ্টানুসারী হয়েছ বলে কেউ যদি তোমাদের অপমান করে, তবে তোমরা ধন্য, কারণ ঈশ্বরের মহিমার আত্মা তোমাদের মধ্যে বিরাজ করছে৷***
তবে এর সাথে আরেকটি কথাও বলতে চাই ,খ্রীষ্ট ধর্ম গর্বের কারন ,কিন্তু কোন অন্য ধর্মকে ছোট করে নই । ঈশ্বরের আশিষ শুধু আমাদের উপর নই তাদের উপরেও বর্ষিত হোক । ঈশ্বর আপনাদের সকলের মঙ্গল করুক ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন