ভেলেনটাইনস ডে VALENTINE DAY বা ভালোবাসার দিন , গোটা বিশ্বের প্রেমিক যুগলের কাছে একটি বিশেষ দিন , কিন্তু আমার মতন বোখাটেদের কাছে সেই দিনটিই হয়ে উঠে বিরক্তীকর , না না ভালোবাসা বা প্রেমের বিরোধিতা আমি করি না " কিন্তু ভালোবাসার নামে বেহেয়াপনা মোটেও পছন্দের নই । কারনটা সংক্ষেপে বলার চেষ্টা করছি - ভালোবাসা বা প্রেম একদিন জাঁকজমক করে দেখানোর জিনিস নই ,বরং ভালোবাসা প্রত্যেক দিনের পাওনা হওয়া উচিত , তাও একতরফা ভালোবাসা নই বরং সকলের তরে প্রত্যেকের ভালোবাসা হওয়া উচিত , যে ভালোবাসাই ঈশ্বরের অনুগ্রহ থাকবে ।
আজকাল হয়তো আধুনিক প্রেমিক যুগোল হয়তো এই সত্যি থেকে অনেক দুরে আছে । আসলে এই ভেলেনটাইন্স ডে একজনের মৃত্য দিবস হিসাবে পালিত হয় , সেটা হয়তো অনেকেই জানেন না আর যে ব্যাক্তিটির মৃত্যর কারনই ছিল মানুষের প্রতি তার অগাধ ভালোবাসা ।
আজকাল হয়তো আধুনিক প্রেমিক যুগোল হয়তো এই সত্যি থেকে অনেক দুরে আছে । আসলে এই ভেলেনটাইন্স ডে একজনের মৃত্য দিবস হিসাবে পালিত হয় , সেটা হয়তো অনেকেই জানেন না আর যে ব্যাক্তিটির মৃত্যর কারনই ছিল মানুষের প্রতি তার অগাধ ভালোবাসা ।
ভেলেনটাইন ডে |
# কে সেই ব্যাক্তি ?
যার স্মরণার্থে বা যার মৃত্যকে শ্রদ্ধা জানাতে এই দিবসটি পালিত হয় তার সম্পুর্ণ নাম ছিল ** ভেলেনটাইন অব টার্নি ** । যিনি ২২৬ খ্রীষ্টাব্দে ইটালির টার্নি এলাকাই জন্ম গ্রহন করেন । এটালিতে সেই সময় কারো ঠিকানা খুব সহজভাবে যাতে পাওয়া যায় তার জন্য সকলের নামের সাথে তার এলাকার নাম যুক্ত করা হত ।
এই ভেলেনটাইন পরবর্তীকালে খ্রীষ্ট ধর্মপ্রচারক হিসাবে যোগ দেন , তিনি একজন খ্রীষ্টান পাদরি হবার পাশাপাশি একজন সু-চিকৎসক ও ছিলেন । তার একজন সাধারণ খ্রীষ্টান পাদরি থেকে সাধু বা saint পদবি পাওয়ার বিষয়ে অনেকগুলো গল্প রয়েছে তবে , প্রত্যেক গল্পই তার মানুষের প্রতি গভির ভালোবাসার বিষয়টি উঠে আসে ।
# ভেলেনটাইন ডে পালনের কারন ?
তবে যে গল্পটি সবথেকে বেশি প্রচলিত সেটিই বলছি । তৃতীয় শতকের প্রথম দিকে রোমের শাষক হিসাবে রাজত্ব করতেন রাজা ক্লডিয়াস বা ক্রডিয়াস । তিনি ছিলেন পেগান ধর্মের চরম পৃষ্ঠপোষক , কিন্তু সেই সময় খ্রীষ্ট ধর্মের প্রভাব খুব দ্রত হারে রোমের চারে দিকে ছড়িয়ে পরতে শুরু করে । রাজা ক্রডিয়াস চাইছিলেন খ্রীষ্ট ধর্মকে রোম থেকে উৎখাত করতে ।
যার স্মরণার্থে বা যার মৃত্যকে শ্রদ্ধা জানাতে এই দিবসটি পালিত হয় তার সম্পুর্ণ নাম ছিল ** ভেলেনটাইন অব টার্নি ** । যিনি ২২৬ খ্রীষ্টাব্দে ইটালির টার্নি এলাকাই জন্ম গ্রহন করেন । এটালিতে সেই সময় কারো ঠিকানা খুব সহজভাবে যাতে পাওয়া যায় তার জন্য সকলের নামের সাথে তার এলাকার নাম যুক্ত করা হত ।
এই ভেলেনটাইন পরবর্তীকালে খ্রীষ্ট ধর্মপ্রচারক হিসাবে যোগ দেন , তিনি একজন খ্রীষ্টান পাদরি হবার পাশাপাশি একজন সু-চিকৎসক ও ছিলেন । তার একজন সাধারণ খ্রীষ্টান পাদরি থেকে সাধু বা saint পদবি পাওয়ার বিষয়ে অনেকগুলো গল্প রয়েছে তবে , প্রত্যেক গল্পই তার মানুষের প্রতি গভির ভালোবাসার বিষয়টি উঠে আসে ।
# ভেলেনটাইন ডে পালনের কারন ?
তবে যে গল্পটি সবথেকে বেশি প্রচলিত সেটিই বলছি । তৃতীয় শতকের প্রথম দিকে রোমের শাষক হিসাবে রাজত্ব করতেন রাজা ক্লডিয়াস বা ক্রডিয়াস । তিনি ছিলেন পেগান ধর্মের চরম পৃষ্ঠপোষক , কিন্তু সেই সময় খ্রীষ্ট ধর্মের প্রভাব খুব দ্রত হারে রোমের চারে দিকে ছড়িয়ে পরতে শুরু করে । রাজা ক্রডিয়াস চাইছিলেন খ্রীষ্ট ধর্মকে রোম থেকে উৎখাত করতে ।
সাধু ভেলেনটাইন |
মানুষদের মধ্যে তার অগাধ ভালোবাসা মানুষের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছিল । কিন্তু রাজার আদেশ অমান্য করার জন্য শীঘ্রই ভেলেনটাইনকে কারারুদ্ধ হতে হয় । কারারুদ্ধ কালিন রাজার অন্ধ কন্যার সাথে পাদরি ভেলেনটাইনের পরিচয় হয় এবং ভেলেনটাইন তার চিকিৎসা করতে শুরু করেন , এতে তাদের মধ্যে মানবিক সম্পর্কের যে ভালোবাসা ,সেটি গড়ে উঠে । পাদরি ভেলেনটাইনের চিকিৎসাই রাজার কন্যা সুস্থ হয়ে উঠলে , রোমের মানুষদের কাছে তার মানব প্রেমের ঘটনা প্রচার পেতে থাকে । যেখানে রাজা হিসাবে পিতার দ্বারা শাস্তি পাওয়া সত্বেও ভেলেনটাইন তার কন্যাকে পরিচর্যা করেছিল । যাইহোক - এতে রাজা ক্রডিয়াস ক্ষিপ্ত হয়ে ভেলেনটাইনকে হত্যার আদেশ দেন । আর সেই আদেশ অনুসারে পাদরি ভেলেনটাইনকে ১৪ ফেব্রুয়ারির দিন হত্যা করা হয় । আর সেইজন্যই ১৪ ফেব্রুয়ারি পাদরি ভেলেনটাইনকে স্মরণ করার উদ্দেশ্যে এই দিনটিকে মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসার দিন হিসাবে পালিত হতে থাকে ।
Valentine day |
# কিভাবে এই দিনটি পালিত হয়
৪৯৬ খ্রীঃ পোপ জেলাসিও ১ম - ১৪ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে পাদরি ভেলেনটাইন এর নাম অনুসারে ভেলেনটাইন দিবস হিসাবে পালনের আদেশ দেন । তবে একটা কথা জানিয়ে রাখি এই দিনটিকে উৎসবের দিন হিসাবে প্রতিষ্ঠা করার পিছনে আরেকটি বিশেষ কারন রয়েছে । কিন্তু সেই কথা অন্যদিন বলবো ।
ভেলেনটাইন দিবস ক্যাথলিক উৎসব হিসাবে পালিত হয় , কিন্তু এই দিবসের প্রকৃত উদ্দেশ্য ব্যাঘাত ঘটতে শুরু করলে কিছু ইন্টার ন্যাশনাল খ্রীষ্টান মন্ডলির কিছু দল এই দিবসটিকে তাদের উৎসব থেকে সরিয়ে দেন । বর্তমানে এমন অনেক দেশ রয়েছে যেখানে এই দিবসটি পালন অপরাধের বিষয় হিসাবে ধরা হয় ।
এই দিবসটি প্রত্যেকে কার্ড প্রদানের মাধ্যমে পালন করে থাকে , এবং পুর্বে এই দিনটিকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন ধর্মিও অনুষ্ঠান ও পালিত হত । কিন্তু বর্তমানে গোটা বিশ্বে প্রেমিক যুগলদের দিবস হিসাবে অধিকতর পরিচীত ।
৪৯৬ খ্রীঃ পোপ জেলাসিও ১ম - ১৪ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে পাদরি ভেলেনটাইন এর নাম অনুসারে ভেলেনটাইন দিবস হিসাবে পালনের আদেশ দেন । তবে একটা কথা জানিয়ে রাখি এই দিনটিকে উৎসবের দিন হিসাবে প্রতিষ্ঠা করার পিছনে আরেকটি বিশেষ কারন রয়েছে । কিন্তু সেই কথা অন্যদিন বলবো ।
ভেলেনটাইন দিবস ক্যাথলিক উৎসব হিসাবে পালিত হয় , কিন্তু এই দিবসের প্রকৃত উদ্দেশ্য ব্যাঘাত ঘটতে শুরু করলে কিছু ইন্টার ন্যাশনাল খ্রীষ্টান মন্ডলির কিছু দল এই দিবসটিকে তাদের উৎসব থেকে সরিয়ে দেন । বর্তমানে এমন অনেক দেশ রয়েছে যেখানে এই দিবসটি পালন অপরাধের বিষয় হিসাবে ধরা হয় ।
এই দিবসটি প্রত্যেকে কার্ড প্রদানের মাধ্যমে পালন করে থাকে , এবং পুর্বে এই দিনটিকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন ধর্মিও অনুষ্ঠান ও পালিত হত । কিন্তু বর্তমানে গোটা বিশ্বে প্রেমিক যুগলদের দিবস হিসাবে অধিকতর পরিচীত ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন